‘টিভি, মিডিয়া সবাই ই-কমার্সের দুর্নীতি খোঁজে। কিন্তু মাঝ দিয়ে যে রিং আইডি দেড়-দুই লাখ গ্রাহকের কয়েক শ কোটি টাকা হাতিয়ে নিল, সেটা নিয়ে কারও কথা নাই।’ এমন আক্ষেপ রিং আইডির ভুক্তভোগী গ্রাহক জাহিদ হোসাইনের।
টানা চার দিন প্রতীকী অনশন পালনের পর আপাতত এ কর্মসূচির ইতি টেনেছেন রিং আইডি ভুক্তভোগীরা। সামাজিক যোগাযোগের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম রিং আইডির সকল কার্যক্রম পুনরায় সচল করা এবং টাকা ফেরতের দাবিতে অনশন পালন করে আসছিলেন প্রতিষ্ঠানটিতে বিনিয়োগকারী গ্রাহক ও এজেন্টরা
টাকা ফেরতসহ ছয় দাবিতে কাফনের কাপড় পরে প্রতীকী গণ অনশনে বসেছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম রিং আইডির গ্রাহকেরা। শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনশনে বসেন তাঁরা। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা গ্রাহকেরা বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সেখানেই ছিলেন।
সিআইডির প্রধান কার্যালয় অতিরিক্ত উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত ডিআইজি) কামরুল হাসান এক সংবাদ সম্মেলনে এতথ্য জানান। রেদেয়ানকে রোববার বিকেলে রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে
রিং আইডির ফেসবুক পেজে বিজ্ঞাপন। যে কেউ চাইলেই নিজের আইডি থেকে মাসে ৭ থেকে ১৫ হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। আয়ের এমন লোভনীয় বিজ্ঞাপন দেখে মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হাজার হাজার মানুষ রিং আইডির সদস্য হয়ে যান। গোল্ড, সিলভার, প্রবাসী সদস্যপদ নিতে খরচ পড়ত ১০ থেকে ২৫ হাজার টাকা। ধারণা করা হচ্ছে, রিং আইডিতে ব
বিজ্ঞাপন দেখলেই টাকা। আর কিছুই করতে হবে না। এ জন্য সদস্য আইডি কিনতে হবে ১২ হাজার এবং ২২ হাজার টাকার। এ জন্য প্রতি মাসে পাবেন সাড়ে ৭ হাজার ও ১৫ হাজার টাকা